আমার বাংলাদেশ পার্টিকে (এবি পার্টি) নিবন্ধন দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে এবি পার্টির নিবন্ধন না দেওয়ার সিদ্ধান্তকে কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মাদ শওকত আলী চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম। সঙ্গে ছিলেন আব্দুল্লাহ আল মামুন, জোবায়ের আহমেদ ভূইয়া।
গত ২৪ জুলাই এবি পার্টিকে নিবন্ধন না দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন। ইসির এ সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন সংগঠনটির আহবায়ক এ এফএম সোলায়মান চৌধুরী। আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করে আইনজীবী তাজুল ইসলাম জানান, আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
গত ৮ আগস্ট দুপুরে নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধনের জন্য রিভিউ আবেদন জমা দিয়েছিল দলটি।
রিভিউ আবেদনে নির্বাচন কমিশন ইতোপূর্বে এবি পার্টিকে নিবন্ধন না দেয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়ে যে চিঠি দিয়েছিল তা প্রত্যাখান করে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা পূর্বক এবি পার্টিকে নিবন্ধন দেয়ার দাবি জানানো হয়। এবি পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলামের নেতৃত্বে পার্টির একটি প্রতিনিধি দল নির্বাচন কমিশনে এসে হাতে হাতে রিভিউ পিটিশন দাখিল করেন। তাদের এ আবেদন থাকা অবস্থায় হাইকোর্টে রিট আবেদন দায়ের করে দলটি।
Leave a Reply