শনিবার থেকে শুরু হয়েছে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নির্বাচনি কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ। ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে এ প্রশিক্ষণ। ইসির প্রশিক্ষিত সাড়ে তিন হাজার এক্সপার্ট মাঠপর্যায়ের প্রায় ৯ লাখ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেবেন।
আনিসুর রহমান বলেন, জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে ভোটগ্রহণ হবে। তবে ঠিক কত তারিখে ভোট নেয়া হবে সেই তারিখ এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
এ সময় নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেন, আইনের মধ্যে থাকলেই সুষ্ঠু এবং ঝুঁকিমুক্ত ভোট করা সম্ভব। শতভাগ পেশাদারিত্ব বজায় রেখে জাতিকে সুন্দর নির্বাচন উপহার দেওয়ার জন্য নির্বাচনি কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে।
আরেক নির্বাচন কমিশনার ব্রি. জে. (অব.) আহসান হাবিব বলেন, কঠিন প্রশিক্ষণ সহজ যুদ্ধ— এই বাক্য মনে রেখে ভোটের মাঠে কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালন করতে হব।
অন্যদিকে ভোট সুষ্ঠু করার জন্য আইনে প্রিসাইডিং অফিসারদের ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়েছে বলে জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনা (সিইসি)। তিনি বলেন, ভোটকে বিশ্বাসযোগ্য করার জন্য শুধু সুষ্ঠু নয়, অংশগ্রহণমূলক ভোট হতে হবে। জনগণ স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারলেই ভোট শতভাগ সুষ্ঠু হবে।
Leave a Reply