ডলার সঙ্কট কাটাতে রপ্তানিই বড় ভরসা। আর এ রপ্তানি বাড়াতে অর্থনীতিকে রাখতে হবে রাজনৈতিক অস্থিরতামুক্ত। এ জন্য ডলারের বিনিময় হার বাজারের উপর ছেড়ে দেয়ার পক্ষে ব্যবসায়ীরা।
চাপ বাড়ছে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ বা রিজার্ভে। গেলো তিন মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভ থেকে বিক্রি করেছে ৩৭৫ কোটি ডলার। তারপরেও খোলা যাচ্ছে না চাহিদামতো এলসি। হিসাব বলছে, এলসি নিস্পত্তির হারও গেলো ৩৫ মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম। পরিমাণ ৪৩৭ কোটি ডলার। তাহলে করনীয় কী?
সঙ্কট কাটাতে ব্যবসায়ীরা প্রধান হাতিয়ার হিসেবে দেখছেন রপ্তানিকেই। অবশ্য তার কারণও ব্যাখ্যা করেছেন তারা। রপ্তানিকেই যখন বড় ভরসা হিসেবেই দেখছেন ব্যবসায়ীরা, তখন রপ্তানির বড় গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রে কমছে রপ্তানি।
তাছাড়া সামনে আছে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সম্ভাব্য রাজনৈতিক অস্থিরতার আশঙ্কাও। যা নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে রপ্তানিতে। তাহলে? ব্যাংক আর খোলা বাজারে ডলারের বিনিময় হার নিয়েও অস্বস্তি।
খোলা বাজারে যখন ডলার বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকারও বেশি, তখন ব্যাংকে ডলার কেনাবেচা চলছে ১১১ টাকার ঘরেই। যা ডলারের সরবরাহ বাড়ানোর ক্ষেত্রেও বড় বাধা। তাই বিনিময় হার বাজারের ওপর ছেড়ে দেয়ারও পরামর্শ তাদের।
পাশিপাশি নিতে হবে প্রবাসী আয় বাড়ানোর উদ্যোগও।
Leave a Reply