নিজস্ব প্রতিবেদক: আব্দুল্লাহপুরের বাসস্টানের আতঙ্ক নুরুল ইসলাম নুরূ।আব্দুল্লাহপুরের চা-বিক্রেতা হকার থেকে চাঁদাবাজীর মাধ্যমে অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিক তিনি।
ঢাকা জেলা বাস মিনিবাস সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন এর পক্ষ থেকে আব্দুল্লাহপুরের কমিটিকে প্রতি বাস থেকে ২০ টাকা করে নিতে বলা হয় কিন্তু কোন নিয়ম না মেনে চলছে আলহাজ্ব নুরুল ইসলাম নুরুর চাঁদাবাজী ।চাঁদাবাজীর হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষে ঢাকা মহানগর ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রার্থী হয়েছেন। টাকার বিনিময়ে পদ পেতে মাঠে দৌড়- ঝাপ করছনে। এদিকে নুরুর বিরদ্ধে দুদুকেও অভিযোগ রয়েছে। জানা যায়, মো. নুরুল ইসলাম নুরু আব্দুল্লাহ্পুর বাসস্টানে গাড়ীকে জিম্মি করে চাঁদাবাজীর মাধ্যমে অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিক হয়েছেন।
আব্দুল্লাহ্পুর দিয়ে চলাচলরত রংপুর ,গাইবান্দা, বগুরা, টাঙ্গাইল, শেরপুর, জামালপুর, বি .বাড়িয়া, ভৈরব, ময়মনসিং সহ লোকাল পরিবহনের মালিকরা নুরুর চাঁদাবজীর কাছে জিম্মী হয়ে পড়েছে। আব্দুল্লাহপুর থেকে ঢাকা -টাঙ্গাইলে প্রায় ৩০০ টির মত বাস যাতায়াত করে। প্রতি বাসে দৈনিক ১০০ থেকে ১৭০ টাকা করে চাঁদা দিতে হয় নুরুকে। গাইবান্দা সৈকত পরিবহনের ৪৫ টি বাস থেকে দৈনিক ৪৫০ টাকা, নিউছাপা পরিবহনের ৩০ টি বাস থেকে দৈনিক ৫৫০ টাকা, রংপুরের ৩০ টির বেশী পরিবহনের ৭০টির মত বাস থেকে দৈনিক ৩০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা নেন নুরুল ইসলাম নুরু। এছাড়া লোকাল পরিবহনের প্রতিটি বাস থেকে দৈনিক ৩৫০ করে চাঁদা নেন তিনি। এসকল চাঁদা তোলার জন্য নুরু নিজের তিন ভাই ও সালাকে দায়িত্ব দেন। তার ছেট ভাই হুমায়ুন ইসলাম আবীর ছাত্রলীগের নাম ভাঙ্গিয়ে আব্দুল্লাহপুর পুটপাতে চাঁদা তোলেন। সালা নাজমুলকে দিয়ে বি. বাড়িয়া, নরসিংদী, ভৈরব ও ময়মনসিংহ রোডে চলাচলরত বাসের চাঁদা তোলার দায়িত্ব দেন নুরু। ঢাকার বড়বাগে বাড়ি, ৯ নং সেক্টর ও দিয়া বাড়িতে একাধিক প্লাট, আশুলিয়া ক্লাসিক পরিবহনে ২ টি বাস, ১ টি প্রাইভেট, ১ টি নোহা হাইচ ও ২ টি মাহিন্দ্র গাড়িসহ নগদ কয়েক কোটি টাকার মালিক নুরুল ইসলাম নুরু।
চাঁদাবাজীর অবৈধ টাকা দিয়ে নুরু নিজের এলাকায় গোপালগঞ্জ সদর বেতগ্রাম ও টুঙ্গীপাড়া উপজেলা বাশবাড়িয়া ইউনিয়নে কয়েক কোটি টাকার সম্পদ গড়ে তোলেন। অথচ এই বাশবাড়িয়া ইউনিয়নের পাকুতিয়া গ্রামের হত দরিদ্র হাসমত আলীর একটি ঝুপড়ি ঘরে জন্ম নুরুল ইসলাম নুরুর। অভাবের সংসার চালাতে হিমশিম খাওয়া নুরু ঢাকা এসে ২০১২ সালে আব্দুল্লাহপুর পুটপাতে চা বিক্রি করতেন। মাত্র ১০ বছরের ব্যবধানে চা-বিক্রেতা হকার থেকে নুরুল ইসলাম নুরু এখন কোটিপতি। টাকার বিনিময়ে উত্তরা পশ্চিম থানা আওয়ামী লীগের পদ নিয়ে এখন মস্ত বড় আওয়ামীলীগার নুরুল ইসলাম নুরু।
প্রশাসনের নাকের ডগায় চলছে নুরুর চাঁদাবাজি নিজস্ব পেটাও বাহানি ও দেহ ব্যবসা। আলহাজ্ব নুরুল ইসলাম নুরু সব জায়গায় নিজেকে হাজী সাব প্রমাণ করতে চান এবং ধর্ম পরাণ হিসাবে সমাজে প্রচার করে থাকেন কিন্তু নিজেরই আছে হোটেলের মাধ্যমে দেহ ব্যবসার মতো বাণিজ্য। ঢাকা আবাসিক হোটেল ইন্টারন্যাশনাল নামের একটি হোটেলের কর্ণধার এই নুরু। এই হোটেলের নামে সামাজিক অপকর্মের বিভিন্ন রকম বিভিন্ন অভিযোগ সবসময় এলাকাবাসী দিয়ে আসছেন। অনুসন্ধানী উক্ত হোটেলের বিভিন্ন রকমের অপরাধমূলক আচরণ বের হয়ে এসেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বাস চালক বলেন নুরুর সাথে কোন প্রকার প্রতিবাদ করা আমাদের পক্ষে সম্ভব না কারণ তার আছে বিশাল বড় একটা পেটো বাহিনী এখানকার থানা পুলিশ সবাই তার কথামতো উঠে বসে সেখানে ৫০০-১ হাজার টাকার জন্য কথা না বাড়িয়ে চুপচাপ দিয়ে আমরা চলে যাই। রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে হয়েছেন কোটিপতি হয়েছেন নিজস্ব পেটাও বাহিনীর মালিক হয়েছেন দেহ ব্যবসায়ী হয়েছেন বিশিষ্ট চাঁদাবাজ।আলহাজ্ব নুরুল ইসলাম নুরু সব জায়গায় নিজেকে হাজী সাব প্রমাণ করতে চান এবং ধর্ম পরাণ হিসাবে সমাজে প্রচার করে থাকেন কিন্তু নিজেরই আছে হোটেলের মাধ্যমে দেহ ব্যবসার মতো বাণিজ্য। ঢাকা আবাসিক হোটেল ইন্টারন্যাশনাল নামের একটি হোটেলের কর্ণধার এই নুরু। এই হোটেলের নামে সামাজিক অপকর্মের বিভিন্ন রকম বিভিন্ন অভিযোগ এলাকাবাসী দিয়ে আসছেন। অনুসন্ধানী উক্ত হোটেলের বিভিন্ন রকমের অপরাধমূলক কাজ বের হয়ে এসেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বাস চালক বলেন নুরুর ভাই এর সাথে কোন প্রকার প্রতিবাদ করা আমাদের পক্ষে সম্ভব না কারণ তার আছে বিশাল বড় একটা পেটো বাহিনী । এখানকার থানা পুলিশ সবাই তার কথামতো উঠে বসে সেখানে ৫০০-১০০০ টাকার জন্য কথা না বাড়িয়ে চুপচাপ দিয়ে আমরা চলে যাই।
আলহাজ্ব নুরুল ইসলাম নুরু রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে হয়েছেন কোটিপতি হয়েছেন নিজস্ব পেটাও বাহিনীর মালিক হয়েছেন দেহ ব্যবসায়ী হয়েছেন বিশিষ্ট চাঁদাবাজ।
এই বিষয়ে আলহাজ্ব নূরুল ইসলাম নুরুল সাথে যোগাযোগ করার বহু চেষ্টা করলেও তিনি এই রিপোর্ট লেখার আগ পর্যন্ত যোগাযোগ করুন নাই ।
Leave a Reply