1. admin@khoj24bd.com : admin :
  2. tishibly@gmail.com : gungun gungun : gungun gungun
  3. somankhan92@gmail.com : golam mohiuddin : golam mohiuddin
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ০২:৪৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
দাউদকান্দিতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত গ্রেফতার দাউদকান্দিতে ১৪ কেজি গাঁজাসহ ১ জন গ্রেফতার ড.কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীরবিক্রম এলডিপির কার্যালয়ে জনগণের উদ্যেশে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন দাউদকান্দতে মোল্লা কান্দি লাল মিয়া পাইলট হাই স্কুল এন্ড কলেজে চলছে দুর্নীতির মহোৎসব কুমিল্লা পেশাজীবী সাংবাদিক ইউনিয়নের উদ্যোগে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে রেলি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় জাল এফিডেভিট তৈরী করে বাল্যবিয়ে পড়ানোর দায়ে কাজির ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও ৬ মাসের জেল! এমপি’র নাম ভাঙ্গীয়ে জুয়েলারি ব্যবসায়ীকে হুমকি দক্ষিণখানে রিকশাচালকদের মাঝে পানি বিতরণ করলেন খন্দকার সাজ্জাদ তীব্র তাপপ্রবাহে রিকশাচালকদের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতরণ কুমিল্লা সদর দক্ষিণ ১৪ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল

প্রসঙ্গ: মুজিববাদ

  • Update Time : শুক্রবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৩ Time View

দৈনিক শিক্ষা নিউজ : বঙ্গবন্ধু কেবল মাত্র একজন সাধারণ নেতা নন। তিনি একটি গোটা বাঙালী জাতির একজন দার্শনিক ও বটে। তিনি তার মত করে এই দেশটিকে সাজাতে চেয়েছিলেন। তার আজীবনের লালিত স্বপ্ন ছিল সাধারণ মানুষের মুক্তি। একটি বিকশিত চিন্তার সমালোচনা বা নব্য ধারা থাকা অমুক না কিন্তু একটি রাষ্ট্রীয় চিন্তা ঐ রাস্ট্রের জন্য কতটা মঙ্গল সেটাই ঐ রাষ্ট্রের জন্য চিন্তার বিষয়। যেমন মার্কস এর দর্শন একটি অতিব তাৎপর্য ও গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্র দর্শন কিন্তু আমাদের দেশে সেটার প্রায়গিক বিষয়ে তেমন সাড়া মেলেনি (হয়তো মিলবে হয়ত মিলবে না তবে কিছু মানুষ চেষ্টা করে যাচ্ছে এটা তাদের গনতান্ত্রিক অধিকার )

বাঙালী একটি অদ্ভুত জাতি কখন কি গ্রহণ বা বর্জন করে সেটা বলা মুসকিল। জাতি হিসাবে আমরা কি গ্রহণ বা বর্জন করে কি অর্জন করবো সেটা বলা কঠিন থেকে কঠিনতর। তবে এই অদ্ভুত বাঙালী জাতির হৃৎস্পন্দন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বুঝতে পেরেছিলেন। তাই তিনি এদের দিয়ে স্বাধীনতা আনতে পেরেছিলেন। যারা বঙ্গবন্ধুর সমালোচনা করে বলে বঙ্গবন্ধু কখনো সোহরাওয়ার্দী কখনো ভাসানী দিকে ঝুকেছেন তাদের উদ্দেশ্য বলা এই আনপ্রেডিক্টেবল জাতির ঐক্য বজার রেখে স্বাধীনচেতা বালাতে গিয়েই এই মহান নেতাকে এগুলো করতে হয়েছে। বস্তুত বঙ্গবন্ধু ছিলেন অনেকগুলো চিন্তার সন্নিবেশিত রুপ। আমরা এটির সার্থক প্রয়োগ দেখেছি ৭২ এর সংবিধানে। এখনই মুজিবীয় দর্শন ও চিন্তানের এক ছন্দময় সমন্নয় ঘটেছে। এই সময়ই গৃহীত মূলনীতিকে অনেকে মুজিববাদ বলছে।

এক কথায় হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের রাজনৈতিক দর্শনের যে মূল চারনীতি, যেগুলো   জাতীয়তাবাদ,  সমাজতন্ত্র,  গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা সেটাই মুজিববাদ। আজ আমরা দেখি আমাদের প্রিয় নেতা, দার্শনিক, স্বাধীনতার কবি হাজার বছরের পরাধীন জাতির মুক্তির দিশারি তিনি যেমন দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আমাদের উজ্জীবিত করেছিলেন আজ তার দর্শন ভুলষ্ঠিত দেখে আমরা দুঃখ ভারাক্রান্ত হয়।
আমরা দেখছি অনেকে বঙ্গবন্ধুর আর্দশের সন্তান দাবি করার পরও তার দর্শন ও ৪ মূলনীতির অনেক গুলোর সাথে আপোষ করছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু আপোষহীন নেতা ছিলেন তিনি ১৯৭২ সালের ৭ জুন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তিনি বলেন,
“আগে স্লোগান ছিল ৬ দফা, এখন ৪টা স্তম্ভ। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের সংবিধান প্রণীত হলে মুজিববাদের চার স্তম্ভ, জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা বাংলাদেশ রাষ্ট্রপরিচালনার চার মূলনীতি হিসেবে গৃহীত হয়।
উপনিবেশী আমলে ঔপনিবেশিকতাবিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনে অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে গড়ে উঠেছে মুজিবের রাজনৈতিক দর্শন। আবদুল গাফফার চৌধুরীর মতে, “মুজিবের ‘রাজনৈতিক চরিত্র গড়ে উঠেছিল হক সাহেব, আবুল হাশেম, সুভাষ বসু ও মওলানা ভাসানীর রাজনীতির প্রভাব বলয়ে।
“শেখ মুজিব এক সাক্ষাতকারে বলেন,
“’আমি মনে করি,  বাংলাদেশকেও অগ্রসর হতে হবে জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ, গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্র এই চারটি মূল সূত্র ধরে, বাংলাদেশের নিজস্ব পথ ধরে। আমার উপর্যুক্ত মতকে অনেকে বলছেন ‘মুজিববাদ’। এদেশের লেখক, সাহিত্যিক বা ঐতিহাসিকগণ আমার চিন্তাধারার কী নামকরণ করবেন সেটা তাদের ব্যাপার, আমার নয়। নামকরণের প্রতি আমার কোনো মোহ নাই। আমি চাই কাজ। আমি চাই আমার চিন্তাধারার বাস্তব রূপায়ণ। আমি চাই শোষণমুক্ত গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ! আমি চাই আমার স্বপ্ন সোনার বাংলা নির্মাণের পূর্ণ বাস্তবায়ন।
অথচ আজ কি হচ্ছে সেটি সবাই জনেন। তারপর ও নিজে একজন মুজিববাদি হিসাবে মুজিববাদের আলোচনা করি। প্রথমে জাতীয়তাবাদ

১।জাতীয়তাবাদঃ শেখ মুজিবুর রহমান ভাষাভিত্তিক অন্তর্ভুক্তিমূলক জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী ছিলেন। তিনি মনে করতেন বাংলাদেশের সকল অধিবাসীর পরিচয় বাঙালি ও বাংলাদেশী। তিনি ভেদাভেদে বিশ্বাসী ছিলেন না। বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে তিনি বাঙালি জাতীয়তাবাদের প্রথম স্তম্ভ মনে করতেন।’বাংলা ভাষাকে, বাংলা ভাষার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা বাঙালি জাতিকে এবং বাংলার মানুষের আবহমান সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে দৃঢ় ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠা দানই ছিল’ মুজিববাদের মূল লক্ষ্য। বঙ্গবন্ধু তার বক্তৃতায় সর্বস্তরে বাংলা চালুর ব্যাপারে তাগিদ দেন এবং পরিভাষার জন্য অপেক্ষা না করে তা তখনই শুরু করার পরামর্শ দেন।তিনি বলেন,
“এ ব্যাপারে আমরা পরিভাষার অপেক্ষা করব না, কারণ তাহলে সর্বক্ষেত্রে কোনোদিনই বাংলা চালু করা সম্ভবপর হবে না।
তিনি আরও বলেন, ব্যবহারের মধ্যে দিয়েই বাংলা ভাষার উন্নয়ন হবে। কেননা ভাষা সব সময় মুক্ত পরিবেশে বিস্তার লাভ করে।১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দিয়ে তিনি বাংলা ভাষার আন্তর্জাতিককরণে ভূমিকা রাখেন।১৯৭৫ সালের ১২ মার্চ রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন শেখ মুজিবুর রহমান অফিসের কাজে বাংলা ভাষা প্রচলনে সরকারি প্রজ্ঞাপন জারি করেন।রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক জারিকৃত এক আদেশে বলা হয়, “‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রভাষা বাংলা। বাংলা আমাদের জাতীয় ভাষা। তবুও অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে লক্ষ করছি যে, স্বাধীনতার তিন বছর পরও অধিকাংশ অফিস আদালতে মাতৃভাষার পরিবর্তে বিজাতীয় ইংরেজি ভাষায় নথিপত্র লেখা হচ্ছে। মাতৃভাষার প্রতি যার ভালোবাসা নেই, দেশের প্রতি যে তার ভালোবাসা আছে এ কথা বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়।’”
বিস্তার লাভ করে।১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দিয়ে তিনি বাংলা ভাষার আন্তর্জাতিককরণে ভূমিকা রাখেন।১৯৭৫ সালের ১২ মার্চ রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন শেখ মুজিবুর রহমান অফিসের কাজে বাংলা ভাষা প্রচলনে সরকারি প্রজ্ঞাপন জারি করেন।রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক জারিকৃত এক আদেশে বলা হয়, “‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রভাষা বাংলা। বাংলা আমাদের জাতীয় ভাষা। তবুও অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে লক্ষ করছি যে, স্বাধীনতার তিন বছর পরও অধিকাংশ অফিস আদালতে মাতৃভাষার পরিবর্তে বিজাতীয় ইংরেজি ভাষায় নথিপত্র লেখা হচ্ছে। মাতৃভাষার প্রতি যার ভালোবাসা নেই, দেশের প্রতি যে তার ভালোবাসা আছে এ কথা বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়।’

আরও আলোচনা ছিল কিন্তু আজ একটু সংক্ষিপ্ত আকারে আলোচনা করছি। মুজিববাদের ২য় ধাপ সমাজতন্ত্র।
২। সমাজতন্ত্রঃ বঙ্গবন্ধুর মতে, বাংলাদেশের সমাজতন্ত্র হবে দেশজ ও গণতান্ত্রিক সমাজতন্ত্র।কুষ্টিয়ায় একটি বক্তৃতায় তিনি বলেন,
“‘সম্পত্তি এখন সাড়ে সাতকোটি লোকের। যা উৎপাদন হবে সাড়ে সাত কোটি লোক ভোগ করবে। এদেশ শোষণহীন সমাজ হবে।‘”
১৯৭২ সালের ২৪ জানুয়ারি টাঙ্গাইলে তিনি বলেন,
“‘গরীব হবে এই রাষ্ট্র ও সম্পদের মালিক, শোষকরা হবে না।‘”তাঁর মতে, “‘বিদেশ থেকে হাওলাত কইরা আইনা সমাজতন্ত্র হয়না; ওটা যাঁরা করতে গেছেন কেউ সমাজতন্ত্রে পৌছতে পারেন নাই।’”তিনি গণতন্ত্রের মাধ্যমে সমাজতন্ত্র অর্জন এর একটি ধারণা পোষণ করেন। আজও আমরা সেই সমবন্টননীতি তথা মুজিববাদের এই ধারাকে মিস করছি।

এর পরের আলোচনা গণতন্ত্র
৩।গনতন্ত্রঃ শেখ মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা গণতন্ত্রের বিশ্বাস করি। জনগণকে আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার দিয়েই জনগণের মতামতের উপর আমরা বিশ্বাস করি। তিনি “শোষিতের গণতন্ত্র” কথাটির ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছিলেন। যাদের নির্বাচন করবে, তারাই সরকার চালাবে।তিনি আরো বলেন,
“‘শক্তির উৎস বন্দুকের নল নয়। শক্তির উৎস হল জনগণ।‘” সরকারি কর্মচারী ও আমলাদের জনগণের সেবক হিসেবে তিনি চিহ্নিত করেন। সামরিক শাসনের বিরোধিতা করে তিনি বলেন,
“শুধু সামরিক বাহিনীতে দেশ রক্ষা হয় না। দেশ রক্ষা হয় জনগণকে দিয়ে।’” গণতন্ত্রের মাধ্যমে তিনি সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন। তাই তিনি বলেন,“‘ দুনিয়ায় আমি বাংলার মাটি থেকে দেখাতে চাই যে, গণতন্ত্রের মাধ্যমে আমি সমাজতন্ত্র কায়েম করবো।‘”
সংবিধান সম্পর্কে আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন,
“’ গণতন্ত্র যেসব দেশে চলেছে, দেখা যায়- পুঁজিবাদকে প্রোটেকশন দেয়ার জন্য গণতন্ত্র কাজ করে, এবং যেখানে প্রয়োজন হয়- শোষকদেরকে রক্ষা করার জন্য গণতন্ত্রকে ব্যবহার করা হয়। সে গণতন্ত্রে আমরা বিশ্বাস করিনা। আমি চাই শোষিতের গণতন্ত্র। সেই শোষিতের গণতন্ত্রের অর্থ হলো আমাদের গণতন্ত্রে যে বিধি-বিধান আছে সে সমস্ত প্রোভিশন করা হয়েছে, তাতে এদেশের দুঃখী মানুষ যাতে প্রোটেকশন পায় তারই বন্দোবস্ত আছে; ঐ শোষক প্রতিষ্ঠিত হয় তার ব্যবস্থা নাই’”।
আজ মুজিববাদে এই গনতান্ত্রিক চিন্তা নিভৃতে কাঁদে।
৪। ধর্মনিরপেক্ষতাঃ মুজিববাদের চতুর্থ আদর্শ ধর্মনিরপেক্ষতা ও অসাম্প্রদায়িকতা। বঙ্গবন্ধুর মতে,
“বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতা থাকবে; আর ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয়।  হিন্দুরা হিন্দু ধর্ম, মুসলমানেরা মুসলমানদের ধর্ম পালন করবে।’”
তিনি আরো বলেন,
“‘ধর্মনিরপেক্ষতা… ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয়। বাংলার প্রত্যেকটা মানুষের স্বাধীনভাবে ধর্ম-কর্ম করার অধিকার থাকবে, শুধু আমার আপত্তি এইখানে যে পবিত্র ধর্মকে ব্যবহার করে যেন একে আর গান্ধা না করা হয় ভবিষ্যতে’

এইভাবেই আমাদের দার্শনিক বঙ্গবন্ধুকে আমরা রাজনৈতিক নেতা বানিয়ে তার আর্দশের কথা বেমালুম ভুলে গেলাম। শুধু এই আর্দশের প্রতিফলন ঘটেনি বলে আজও অনেকে সাহসপাই আমাদের মহান স্বাধীনতার দিকে আঙুল তুলতে।
আজও গীতিকার রা লিখে ফ্যালেন “মোরা চির বঞ্চিত এক মানব সমাজ পথের ধুলায় পড়ে রই, স্বাধীন হয়েছে মোর স্বদেশ ভুমি আমাদের স্বাধীনতা কই”। মুলতঃ মুজিববাদ প্রতিষ্ঠা না পেলে বাঙালির মৌলিক বিকাশ বাঁধা প্রাপ্ত হবে।
বঙ্গবন্ধুকে লালব করলে মুজিববাদের চর্চা করতে হবে। শুধু শ্লোগানে নয় জয় বাংলা ও জয় বঙ্গবন্ধু বলার মধ্যেই কিন্তু মুজিববাদ প্রতিষ্ঠার দাবি রয়েছে। বঙ্গবন্ধু কে সত্যিকারের ভালো বাসলে তার প্রতিষ্ঠিত মতবাদকে প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
এটা না হলে আর্দশের মৃত্যু ঘটবে। আসুন বঙ্গবন্ধু ৪ নীতিকে আঁকড়ে গড়ি তার স্বপ্নের বাংলা।
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
“বেদুইন হায়দার লিও”
লেখক ও গবেষক।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2019 Breaking News
Theme Customized By BreakingNews