ভারত বিশ্বকাপে দলের ভরাডুবিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলা নিয়েও শংকা তৈরি হয়েছিলো বাংলাদেশের। সাত ম্যাচ হারের মাঝে শুরুতে আফগানিস্তান ও পরে শ্রীলংকাকে হারানোয় বিশ্বকাপে অস্টম স্থান নিয়েই আইসিসির বৈশ্বিক আসরটিতে খেলার ছাড়পত্র পেয়েছে টাইগাররা।
২০২১ সালে নির্ধারণ করা হয়েছিলো, ভারত বিশ্বকাপই হবে ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির যোগ্যতা অর্জনের মাপকাঠি। তবে দলগুলো বিষয়টি জানতে পারে চলতি বিশ্বকাপের মাঝপথে। তাই প্রথমদিকে পিছিয়ে পড়া দলগুলো চাপে পড়ে যায় অনেকটাই।
ডিফেন্ডিং বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড ও ‘৯৬-র বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন শ্রীলংকার সঙ্গে বাংলাদেশেরও শংকা বাড়ে। রূপকথার মতো বিশ্বকাপ খেলে যাওয়া আফগানিস্তানকে হিসেব-নিকেশে যেতে হয়নি। নয় ম্যাচে চার জয়ে টেবিলের ছয়ে থেকে আসর শেষ হয় আফগানদের। শুরুর দিকে পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে থাকা ইংল্যান্ড ৯ ম্যাচে তিন জয়ে সপ্তম স্থান নিয়ে শংকা কাটায়।
শেষ লড়াইটা হচ্ছিলো সমান দুটি করে জয় পাওয়া শ্রীলংকা, বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডসের মধ্যে। ডাচদের কাছে হেরে যাওয়া বাংলাদেশ লংকানদের হারিয়ে দাবি জোড়ালো করে। আর নেদারল্যান্ডস শেষ ম্যাচে ভারতের কাছে হেরে যাওয়ায় নেট রানরেটে বাংলাদেশই অস্টম স্থান নিয়ে নিশ্চিত করে আট দলের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলা।
Leave a Reply