উত্তরখান প্রতিনিধি: নিরহ অটোচালক ও অটোরিক্সার ড্রাইভার ও মালিক পক্ষের ভোগান্তির শেষ নেই। দল বদলায় নেতা বদলায়, শুধু চাঁদাবাজির হাত ঘুরে যায়। কিন্তু বন্ধ হয়না চাঁদাবাজি। উত্তরখান দক্ষিণখানে অটোরিক্সাকে কেন্দ্র করে চাঁদাবাজরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। এখানে চাঁদাবাজদের মূলহোতা শাহিন। তার উপরেও আবার গড ফাদার আছে। যার কাছে চাঁদার টাকা জমা দেয়। তার নাম ইকরাম হোসেন।
ভুক্তভোগী এক অটোরিক্সার ড্রাইভার বলে। আমরা নিরীহ মানুষ, নিম্নে পরিবারের লোক সারাদিন অটো চালিয়ে কোনরকম দিন যাপন করছি। এবং বাচ্চাদের স্কুলের বেতন ও পরিবারের খরচ যোগাইতে অনেক কষ্ট হয় এরই মধ্যে চাঁদাবাজদের মুখোমুখি হইতে হয়। আমরা কিভাবে চলবো এদের হাত থেকে নিস্তার পেতে হলে অটো রিকশা ছাড়তে হবে। আর অটো রিক্সা চালানো ছাড়লে আমরা না খেয়ে মরতে হবে। আমরা কি করবো কোথায় যাবো তাই চাঁদাবাজদের চাঁদা দিয়ে চলতে হয় রোটে, কখনো কখনো ওদের হাতে মারাত্মকভাবে মাইর খাইতে হয়। এমনটিখোঁজ মিলে মাজার চৌরাস্তা। মনিরুল ইসলাম ওরফে শাহীন প্রকাশ্যে চাঁদা তুলতে দেখা যায়।
অন্তরালে কিছু-সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ও চান্দাবাজ ধান্দাবাজ, অন্ধকার জগতে থেকে মদত দিচ্ছে।
গোপন সূত্রে জানা যায়, এদের হাত নাকি অনেক লম্বা যার জন্য এদেরকে কেউ কিছু বলতেওপারে না। এদেরকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জন্য আমরা আইনের প্রতি
শ্রদ্ধাশীল। মাননীয় সংসদ সদস্য খসরু চৌধুরী বারবার বারণ করার পরও প্রকাশ্যে চাঁদা
তুলতে দ্বিধা করে না। মনির ইসলাম শাহীন কিছু অটো চালক ইয়াবা সেবন করে। তাদের কাছে
ইয়াবা বিক্রি করতো। ইয়াবা বিক্রির সময় হাতেনাতে পুলিশের কাছে ধরা পড়ে। তার বিরুদ্ধে একটি মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে মামলা হয়। যা উত্তরখান থানায় এখনো মামলা চলমান।
Leave a Reply