1. admin@khoj24bd.com : admin :
  2. tishibly@gmail.com : gungun gungun : gungun gungun
  3. somankhan92@gmail.com : golam mohiuddin : golam mohiuddin
রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০২:৩৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
ড.কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীরবিক্রম এলডিপির কার্যালয়ে জনগণের উদ্যেশে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন দাউদকান্দতে মোল্লা কান্দি লাল মিয়া পাইলট হাই স্কুল এন্ড কলেজে চলছে দুর্নীতির মহোৎসব কুমিল্লা পেশাজীবী সাংবাদিক ইউনিয়নের উদ্যোগে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে রেলি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় জাল এফিডেভিট তৈরী করে বাল্যবিয়ে পড়ানোর দায়ে কাজির ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও ৬ মাসের জেল! এমপি’র নাম ভাঙ্গীয়ে জুয়েলারি ব্যবসায়ীকে হুমকি দক্ষিণখানে রিকশাচালকদের মাঝে পানি বিতরণ করলেন খন্দকার সাজ্জাদ তীব্র তাপপ্রবাহে রিকশাচালকদের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতরণ কুমিল্লা সদর দক্ষিণ ১৪ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল ১০ দিনে তুরাগ থানার পরিবর্তনের ছোঁয়া কালীগঞ্জের নাগরিতে সন্ত্রাসীদের তান্ডব

৭ মার্চ ভাষণ ছিল বাঙালির স্বাধীনতার শপথ

  • Update Time : রবিবার, ৩ মার্চ, ২০২৪
  • ২৩ Time View

লেখক : খন্দকার সাজ্জাদ হোসেন : দেশের শিক্ষাবিদরা বলছেন, বঙ্গবন্ধুর যুগান্তকারী ৭ মার্চের ভাষণটি ছিল মুক্তিযুদ্ধের জন্য বাঙালি জাতির শপথ। কারণ, ওই দিন ভাষণটি শোনার পর গোটা জাতি শপথ নেয় এবং দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়।
দেশের শিক্ষাবিদরা বলছেন, বঙ্গবন্ধুর যুগান্তকারী ৭ মার্চের ভাষণটি ছিল মুক্তিযুদ্ধের জন্য বাঙালি জাতির শপথ। কারণ, ওই দিন ভাষণটি শোনার পর গোটা জাতি শপথ নেয় এবং দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়।
বঙ্গবন্ধুর ভাষণটি শুধু একটি ঐতিহাসিক ভাষণই ছিল না, বরং এটি বাঙালি জাতির জন্য একটি শপথ ছিল।ওই দিন বাঙালি শপথ নেয় এবং ২৬ মার্চ ভোরে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা শুনেই মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

বঙ্গবন্ধু তার ভাষণে বলেছিলেন, ‘প্রতিটি ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো, যার যা কিছু আছে, তা নিয়েই শক্রর মোকাবিলা করতে হবে। রাস্তাঘাট যা যা আছে…. আমি যদি তোমাদের হুকুম দিবার নাও পারি, তোমরা সব বন্ধ করে দিবে।বঙ্গবন্ধু তৎকালীন ঐতিহাসিক রেডক্রস ময়দানে এই ভাষণ দেন। ওই দিন সাড়ে ৭ কোটি মানুষ এই ভাষণ শুনে মুক্তিযুদ্ধের জন্য শপথ গ্রহণ করেন। এই ৭ মার্চের ভাষণটি শুধু ভাষণই নয়, বরং এটি একটি মহাকাব্য। আর এ জন্যই ১৯৭১ সালের ৫ এপ্রিল নিউজউইক পত্রিকার প্রচ্ছদ প্রতিবেদনে বঙ্গবন্ধুকে পোয়েট অব পলিটিক্স’ (রাজনীতির কবি) হিসেবে অভিহিত করেছিল। ‘বঙ্গবন্ধুর ভাষণটি ছিল বাঙালির স্বাধীনতা অর্জনের শপথ, স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা ও সাড়ে ৭ কোটি বাঙ্গালির শপথ।

বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে তার ভাষণটি আমাদের সঙ্গে ছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানের কারাগারে পাঠানো হয়। তিনি ৭ মার্চের এই ভাষণের মাধ্যমেই জাতিকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র ও আকাশ বাণীসহ অন্যান্য রেডিওতে এই ভাষণটি যখন প্রচারিত হতো তখন এটি মানুষের হৃদয় ছুঁয়ে যেতো, তিনি বলেন।
বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ সমগ্র জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল এবং বহুল প্রত্যাশিত স্বাধীনতার জন্য সম্মিলিতভাবে লড়াইয়ে জাতিকে ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য প্রস্তুত করেছিল। কারণ, এই ভাষণে স্বাধীনতা লাভের জন্য সব ধরণের নির্দেশ এবং দিকনির্দেশনা ছিল। একটি মাত্র বক্তৃতায় এই মহামানব সমগ্র জাতিকে একটি ছাতার নিচে ঐক্যবদ্ধ করতে পেরেছিলেন এবং একটি বাস্তব সার্বভৌম নেতা হিসেবে ধর্ম, বর্ণ, সম্প্রদায় নির্বিশেষে সকলের হৃদয় জয় করতে সক্ষম হয়েছিলেন।
এই ভাষণের তাৎপর্য বিজয় অর্জনের মাধ্যমেই শেষ হয়ে যায়নি, বরং মুক্তিযুদ্ধের এই ভাষণ সারা বিশ্বের সকল গণতান্ত্রিক মানুষ ও স্বাধীনতাকামীদের অনুপ্রাণিত করে আসছে। আগামী দিনেও এই ভাষণের প্রাসঙ্গিকতা তাৎপর্য একইভাবে কার্যকর থাকবে।

লেখক : খন্দকার সাজ্জাদ হোসেন ( বিমান বাহিনীর বীর মুক্তিযোদ্ধা ফ্লাইট সার্জেন্ট খন্দকার রফিকুল ইসলাম এর সন্তান) সাবেক দক্ষিণ খান ইউনিয়ন যুবলীগের কার্যকরী সদস্য , সমাজ সেবক এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2019 Breaking News
Theme Customized By BreakingNews